নাম : ধরানিশ্বর, Dharanishwar
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
ধরানিশ্বর, Dharanishwar অর্থ: পৃথিবীর প্রভু
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 9
রাশি : বৃশ্চিক রাশি
নক্ষত্র : পূর্বা আসারা
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: ধীরেন্দ্র, Dheerandra, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: ধীনক, Dhinak, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: ধ্রুপদ, Dhrupad, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: ধ্রুপাল, Dhrupal, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: ধ্রুশীল, Dhrushil, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
নামকরণ বিষয়ক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম ধরানিশ্বর, Dharanishwar হয় তারা সাধারণত জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারে। যদিও বা তারা জীবনে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হয় তবুও তারা সেই পরিস্থিতির মধ্যে থেকেও হয়তো খুব সহজেই নিজেদের জন্য লাভদায়ক কিছু খুঁজে বার করতে পারবে। এদের ব্যাপারে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো এরা হয়তো সব কিছুই খুব সহজে ও সাবলীলভাবে পেয়ে যায়। এই নামের মানুষেরা সাধারণত তাদের সামাজিক কর্তব্য এবং অন্যান্য কাজের প্রতি অত্যন্ত দায়িত্বপূর্ণ মনোভাব পোষণ করে। বেশির ভাগ সময়ে এই মানুষেরা খুবই আবেগপ্রবণ হয় কিন্তু এই কথাটাও সত্যি যে হয়ত অন্যেরা এই মানুষদের আবেগের দাম দিতে পারে না। সাধারণত এদের মধ্যে একটি দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি থাকে এবং এরা মনে প্রাণে দার্শনিক হয়। এদের মধ্যে সব জিনিস নিয়ে একটু বেশি ভাবনাচিন্তা করার প্রবণতা আছে। কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় সাধারণত এদের বাস্তবধর্মী হওয়ার উপদেশ দেওয়া হয়। এদের হয়তো বলা হয় যে যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় নিজের মনের থেকে নিজের মস্তিষ্কের কথা বেশি শোনা উচিত। এরা হয়তো জীবনে খুবই সাহায্যকারী ও স্নেহময় আত্মীয়স্বজন পাবে। এদের জীবনে অগ্রসর হতে হয়তো এদের আত্মীয়স্বজনেরা সব দিক থেকে সাহায্য করবে। নিজেদের জীবনে সাধারণত এরা খুবই সুশৃঙ্খল এবং সময়নিষ্ঠ হয়। এই সব গুনের জন্যই হয়তো তারা জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারে। তবে এই নামের মানুষদের নিজেদের উল্লিখিত কর্মসূচির প্রতি বেশি করে মনোনিবেশ করা উচিত কারণ শুধুমাত্র তাহলেই তারা নিজেদের কর্মজীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে হয়তো।
Advertisement
ধরানিশ্বর, Dharanishwar এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
7 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা থেকে বোঝা যায় যে যে মানুষদের নাম ধরানিশ্বর, Dharanishwar হয় সেই মানুষদের সাধারণত তাদের প্রতিবেশীরা খুবই পছন্দ করে। তাদের সমাজের মানুষেরা সাধারণত তাদের মিশুকে স্বভাবের জন্য তাদের সাথে কথা বলতে ভালোবাসে। তবে তারা হয়তো তাদের কর্ম জীবনে একই ধরণের ব্যক্তিত্ব বজায় রাখবে না। তারা হয়তো তাদের সহকর্মীদের সাথে খোলাখুলি ভাবে কথা বলতে পছন্দ করবে না। এর জন্য হয়তো তাদের কর্ম জীবনেরও ক্ষতি হতে পারে। তাদের এরম স্বভাবের জন্য কিছু লোক হয়তো ধরেই নেবে যে তারা আত্মকেন্দ্রিক। তবে তা হয়তো সত্যি হবে না। তারা হয়তো খুবই মিশুকে আর খোলা মনের মানুষ হবে। তাদের কর্মক্ষেত্রের সমস্যাগুলি হয়তো এই কারণেই হবে যে তারা হয়তো অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে ব্যর্থ হবে এবং তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে কোনো ভাবেই আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠতে পারবে না। তারা সাধারণত তাদের কর্ম জীবনের প্রতি অত্যন্ত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মনোভাব নিয়ে চলবে। তারা সাধারণত খুবই পরিশ্রমী ও দৃঢ় মনোভাব নিয়ে কাজ করবে এবং একই সাথে তারা হয়তো অবিচলিত থাকবে। তারা সাধারণত শান্তিপ্রিয় মানুষও হবে। নতুন বন্ধুদের সংস্পর্শে আসার সময় হয়তো তাদের সচেতন ও নির্বাচনশীল হতে হবে। তারা সাধারণত সমাজসেবী ও বিনীত প্রকৃতির মানুষ হবে। তারা সাধারণত গরীব ও দুস্থ মানুষদের নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করতে চাইবে। তারা সাধারণত ধীরেসুস্থে কাজ করতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো সব সময় চেষ্টা করবে তাদের কাজ যেন নিখুঁতভাবে সম্পন্ন হয়। তারা হয়তো একটি স্বাচ্ছন্দের জীবনের থেকে শান্তির জীবনের সন্ধান বেশি করে করবে। তাদের কঠোর পরিশ্রমের জন্য হয়তো তাদের শরীর খারাপ করবে। তারা হয়তো কোনো দীর্ঘস্থায়ী অসুখে ভুগবে। সুতরাং তাদের হয়তো নিজেদের কাজ ও স্বাস্থ্যের মধ্যে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা উচিত। আসলে এটা সাধারণত সবার জন্যই প্রযোজ্য।
.
যে জাতকদের নাম ধরানিশ্বর, Dharanishwar হয় সেই জাতকদের সাধারণত সুচতুর ও রূঢ় মনে করা হয়। তারা হয়তো তাদের জ্ঞানের ভান্ডারও অনেকটা বাড়াতে পারবে। সাধারণত তাদের দৃষ্টি জীবনের উচ্চ স্তরের জিনিসগুলির ওপর থাকবে এবং তারা হয়তো জীবনের ছোট ছোট ব্যাপারে একটুও চিন্তিত হবে না। ধরানিশ্বর, Dharanishwar এর মতো মানুষেরা সাধারণত সমাজের জন্য খুবই দরকারি ও উপকারী হয়। এই জাতকেরা হয়তো স্থিতিশীল মস্তিষ্কের হবে না। সাধারণত যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তারা কুন্ঠা বোধ করে। তারা হয়তো তাদের জীবনে অনেক বিভ্রান্তির সম্মুখীন হবে। সাধারণত তাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার অক্ষমতার জন্য তাদের অনেক সময় নষ্ট হবে তবে মাঝে মাঝে হয়তো এটার ভালো দিক প্রকাশ্যে আসবে। এই জাতকেরা সাধারণত এমন মানুষ হবে যারা নিজেদের কর্ম জীবনে খুবই উচ্চাশা নিয়ে কাজ করবে। তারা হয়তো তাদের এই লক্ষ্যে সফল হতে পারবে যেহেতু তারা কাজ সর্বস্ব মানুষ হবে। সাধারণত তাদের উন্নতির আরেকটা কারণ হবে তাদের নিজেদের ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করা। এই নামের প্রতীক হয়তো প্রতিকূল ও উত্তেজনাপ্রবণ হবে। এই নামের নিচে যে সময় মানুষেরা পরবে তারা সাধারণত অন্য মানুষদের হয়ে কাজ করতে কোনো দ্বিধা বোধ করবে না। তারা হয়তো কখনোই নিজেদের সুখ ত্যাগ করার আগে দুবার ভেবে দেখবে না এবং অন্যদের জন্য সব কিছু করতে পারবে। তাদের বাক্পটুতার গুণ সাধারণত খুবই ভালো হবে। তবে এই জাতকেরা হয়তো অন্য মানুষদের কাছ থেকে নিজেদের সমালোচনা শুনতে একদমই পছন্দ করবে না।
নাম
ধরানিশ্বর, Dharanishwar বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
পৃথিবীর প্রভু. এই নাম
36 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম ধরানিশ্বর, Dharanishwar হয় সেই মানুষদের সাধারণত স্থাপত্যশিল্প বা যে কোনো প্রকারের শিল্পকলার প্রতি একটু বিশেষ আগ্রহ থাকে এবং এরা যদি এইসব বিষয়ে নিজেদের কর্ম জীবন গড়ে তোলে তাহলে হয়তো এরা সাফল্য লাভ করবে। তাদের এই নামের প্রভাবের ফলে তারা হয়তো যে কোনো অনুষ্ঠানে সবার নজর কেড়ে নিতে পারবে এবং সব জায়গায় মধ্যমনি হয়ে থাকতে পারবে। সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে কি করে সব দৃষ্টি কি করে নিজেদের ওপর রাখতে হয় তা হয়তো এরা খুব ভালো করেই জানবে এবং সাধারণত করেও থাকবে। এই মানুষদের চরিত্রের সব থেকে ভালো দিক হলো এরা নিজেদের লক্ষ্যের আরো কাছে পৌঁছনোর জন্য হয়তো যে কোনো রাস্তা অবলম্বন করতে পারে এবং যা দরকার তাইই হয়তো করতে তারা করতে রাজি থাকবে। তবে তাদের হয়তো নিজেদের ফুর্তির প্রতি নজর দেওয়া উচিত যাতে তাদের আনন্দ আহ্লাদে আর কেউ বিরক্ত না হয়ে যায়। এই নামের জাতকেরা সাধারণত অনেক অর্থের অধিকারী হবে এবং তার ফলে তারা হয়তো জীবনে অনেক কিছু উপভোগ করতে পারবে। আবার অন্য দিকে বলা যেতে পারে যে এই ব্যক্তিরা হয়তো একদমই অর্থ ব্যয় করা পছন্দ করবে না। তারা হয়তো সারা জীবন ধরে কঠিন পরিশ্রম করবে যাতে তারা অনেক অর্থ সঞ্চয় করতে পারে। এই ভাবে হয়তো এই মানুষেরা তাদের ভবিষ্যৎ জীবনে খুবই স্বচ্ছল জীবনযাপন করতে পারবে। তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে সব সময় সৎভাবে কাজ করবে। আর তাই জন্য তারা হয়তো তাদের সহকর্মীদের ও এমন কি তাদের উচ্চপদস্থ অধিকারীদের সম্মান অর্জন করতে পারবে।